গোপালগঞ্জ প্রতনিধিি >>> গোপালগঞ্জরে কোটালীপাড়া উপজলোয় কাকডাঙ্গা গ্রামরে একটি মৎস্য ঘরেে বষি দযি়ে মাছ নধিন করার অভযিোগ পাওয়া গছে।ে এতে ওই মৎস্য ঘরে মালকিরে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়ছে।
গতকাল সোমবার (০৫ ডসিম্বের) গভরি রাতে র্দুবৃত্তরা মাসরে ঘরেে বষি প্রয়োগ করে বলে অভযিোগ করনে মৎস্য ঘরেরে ম্যানজোর মোঃ আনোয়ার হোসনে।
এ ব্যাপারে মৎস্য ঘরে মালকি আজজিুল হালদাররে মা কোহনিুর বগেম বাদী হয়ে কোটালীপাড়ার থানায় একটি অভযিোগ দায়রে করছে।ে
মৎস্য ঘরেরে ম্যানজোর মোঃ আনোয়ার হোসনে বলনে, এই মৎস্য ঘরেে দুইজন র্কমচারি রাতে থাক।ে রাত ১টার দকিে ৩ জন র্দুবৃত্ত ঘরেে আস।ে তনিজনকে আমাদরে র্কমচারীরা দখেতে পায় এবং তারা পানরি মধ্যে বষি জাতীয় কছিু একটা ফলেতে দখে।ে পরে র্কমচারীরা নষিধে করলে তাদরেকওে হুমকি দযি়ে চলে যায়।
ওই মৎস্য ঘরেরে র্কমচারী জুনায়দে বলনে, ঘরেরে উত্তর পাশ দয়িে কাঠখিা গ্রামরে জললি হাওলাদাররে ছলেে কালু হাওলাদারসহ তনিজন লোক ঘরেে মধ্যে ঢুক।েঘরেরে বাহরিে আরও ৫-৬ জন লোক দাড়য়িে ছলি। পরে পানরি মধ্যে কছিু একটা ফলেতে দখে।ি আমি কি ফলেছে প্রশ্ন করলে আমাকে হুমকি ধামকি দয়িে চলে যায়।সকালে দখেি মাছ সব মরে ভষেে উঠছ।
মরেসি ফসিারজি অফসিার রায়হান চৌধুরী মৎস্য ঘরেে পরদিশনে গয়িে বলনে, এখানে এসে যটো মনে হচ্ছে খুবই দঃখজনক ও র্মমান্তকি ঘটনা। মাছে কোন রোগ ব্যাধি কোন কছিু নইে। ধরনা করা যায় পরকিল্পতি কোন বষি চক্রক্রয়িায় অন্তগত। মাছরে তো ফরনেসকি রপিট না করে সভোবে কছিু বলা যায় না। যতটুকু মনে হচ্ছে মৎস্য নধিন করার জন্য বষি জাতীয় কছিু ব্যাবহার করা হয়ছে।
কোটালপিাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা (ওস)ি জল্লিুর রহমান বলনে, এ ব্যাপারে আমরা একটি অভযিোগ পয়েছে।ি তদন্ত সাপক্ষেে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা হব।###
Leave a Reply